1. info@www.anusandhanibarta.com : অনুসন্ধানী বার্তা : MD AZIZUL HAQ FAHIM
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০৫:০১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
লতিবাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুলড্রেস বিতরণ অষ্টগ্রামে জলমহালের দখল নিয়ে বিএনপির দু-পক্ষের সংঘর্ষ, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সহ আহত ৫ যেভাবে তৈরি করবেন কোরআনের প্রতি ভালোবাসা! আমরা ও একদিন মরে যাবো! কালের নতুন সংবাদ এর সম্পাদক খায়রুল ইসলাম এ-র জন্ম দিন পালন জিলক্বদ মাসের ফজিলত ও ইবাদত তাড়াইলে পৃর্ব শক্রতার জেরে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ  সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের আস্থাভাজন পরিচালক ডা: হেলিশের পাঠার বলি কিশোরগঞ্জবাসী “সরকারি নিয়মে অনলাইনে টেন্ডার পদ্ধতি থাকলেও তা এড়িয়ে চলে নিজ স্বার্থে” কালের নতুন সংবাদ এ-র ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত নান্দাইলে ইন্নী হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

বিজ্ঞাপন দিন

পরীক্ষামূলক সম্প্রচার

শীতের পোশাকেও নেই স্বস্তি,খড়কুটার আগুনই যেন ভরসা

মোঃ সোহেল মিয়া:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ২৯২ বার পড়া হয়েছে

হোসেনপুর (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি:

সারাদেশে চলছে শীতকাল। মাঘ মাসের শীত, শৈত্যপ্রবাহ আর ঘন কুয়াশায় শীতের পোশাকেও যেন স্বস্তি নেই। খড়কুটার আগুনই ভরসার নাম হয়ে উঠেছে গ্রামাঞ্চলের সাধারণ মানুষের কাছে। একাধিক গরম কাপড়, হাত মোজা, কানটুপি, মুখে মাস্ক পরে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে মানুষ। তবুও যেন শীতকে হার মানানো দায়।

কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষ গরম পোশাকের পাশাপাশি খড়খুটার আগুনের তাপে নিজেদের শীত নিবারনের চেষ্টা করছে। সোমবার রাতে উপজেলার আদু মাস্টারের বাজার, সম্মুর দোকান সহ কয়েকটি অঞ্চলে গিয়ে দলবেঁধে মানুষের আগুন পোহানোর দৃশ্য দেখা গেছে।

এছাড়াও মঙ্গলবার সকালেও এ উপজেলার বি়ভিন্ন এলাকায় সড়কের পাশে টায়ার, কাগজ, কাঠ জ্বালিয়ে দলবেঁধে ৮ থেকে ১০ জনকে আগুন পোহাতে দেখা যায়। গত কয়েকদিনের তীব্র শীতে নাজেহাল হয়ে পড়েছে এ উপজেলার জনজীবন। হাড় কাঁপানো শীতের কারণে বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বাইরে বের হচ্ছেন না। শহরেও চলাচল অনেক কমে গেছে।

মঙ্গলবার কিশোরগঞ্জ জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৬ রের্কড করা হয়। এছাড়াও এ জেলার হোসেনপুর উপজেলার গ্রামগুলোতে ঘনকুয়াশা লক্ষ্য করা যায়। তাই তীব্র ঠান্ডাকে সঙ্গী করেই মানুষকে সারতে হচ্ছে দিনের সব কর্মকাণ্ড।

নির্মাণ শ্রমিক রাজন মিয়া বলেন, ‘গত কয়েকদিন দিন ধরে তীব্র ঠান্ডা। গত শুক্রবারে সূর্যের দেখা মিললেও  এর পর থেকে আর রোদ উঠে না। এমন শীতে কাজ করা কষ্টসাধ্য।

রিকশাচালক গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘তীব্র শীতে রাস্তায় যাত্রীই নেই। এমন ঠান্ডায় রিকশায় কোনো যাত্রী উঠতে চায় না, বাতাস লাগে তাই।’

আদু মাস্টার এলাকার সঞ্জিত চন্দ্র শীল বলেন,গরম জামা কাপড়েও শীত নিবারন করা যাচ্ছে না। গত কয়েক বছরে এমন শীত দেখি নাই। তাই বাধ্য হয়েই সবাই মিলে আগুন ধরেছি। আগুনের তাপে শীত অনেক কম লাগে।

প্রসঙ্গত,শীতের শুরু থেকেই এ উপজেলায় সরকারি ও ব্যক্তি উদ্যোগে ছিন্নমূল ও অসহায় মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

অনুসন্ধানী বার্তা: কপিরাইট © সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত

প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং